যৌন চাহিদা আল্লাহর পক্ষ থেকা একটা নেয়ামত, কি পুরুষ কি স্ত্রীর। এইটা হালাল ভাবে মিটাইলে ইবাদত অন্যায় ভাবে হৈলে পাপ। একজন পুরুষ যখন বিয়ের জন্য কোনো মেয়ে খুঁজে প্রধানত সে তার নিজের যৌন চাহিদা মেটানোর জন্যই- যাতে তার শরীর নিয়ন্ত্রণে থাকে, নজরের হেফাজত হয়। একজন পুরুষ সেক্ষেত্রে অবশ্যই কুমারী অল্প বয়স্কা মেয়েকে প্রাধান্য দিবে। এটাই পুরুষের ফিতরাত, এভাবেই তাকে তৈরি করা হৈসে। এই কামনা জোয়ান থেকে বুড়া সবারই থাকে।
তবে যৌনতা ছাড়াও বিভিন্ন আনুষঙ্গিক কারন থাকে, তবে যৌনতাটাই মূল। একটা বেগানা মেয়েকে দেখার পরে তারে নিয়ে যৌনতার চিন্তা আশাই স্বাভাবিক। এই সত্যটা মোটাদাগে অস্বীকার করার উপায় নেই। এইটা হালাল ভাবে মিটানোর জন্যই বিয়ে। একজন পুরুষ, কি কম ডিগ্রী প্রাপ্তা কম বয়সী মেয়ে খুঁজবে নাকি 30+ এর উচ্চ শিক্ষিতা মেয়ে খুঁজবে? অধিকাংশ বাই ডিফল্ট কম বয়সী মেয়ে চুজ করবে। (এটা ঘটকালির জন্য আসা প্রস্তাব গুলো পর্যালোচনা করে দেখা)
এই জিনিসটা প্রগতিশীল গার্ডিয়ানদের, আপুদের বুঝান যায় না। পুরুষ কি চায়, প্রাধান্য কি ? বেসিক মাকসাদ যৌনতা, বাচ্চা পয়দা, উম্মতের সংখ্যা বৃদ্ধি। এইটা স্বীকার করেন আর নাই করেন। যেসব নারীবাদি সাপরটিভ পুরুষরা ঘেউ ঘেউ করেন, উনারা কিন্তু স্বগোত্রীয় বুড়িয়ে যাওয়া নারীবাদীতে সন্তুষ্ট না, চিপায় চাপায় ঠিকই কচি মেয়ের ধান্দায় থাকেন। আর সাধারণ লোকজন, হুজুররা কম বয়সী মেয়ে বিয়ে করলেই দোষ।
মেয়েদের যৌন জীবনের শুরুই হৈল কমবেশি 14/15 থেকে, এরে বিয়ে দেয় 25/26 এ। এই দশ বছর তাকে বঞ্চিত করা হল। হয় সে নিজের সাথে যুদ্ধ করে টিকে থাকবে নচেৎ আশেপাশের শেয়াল কুকুরের কাসে নিজেকে সপে দিবে, পরিবেশটাই যে এমন।
যাই হোক! অবিভাবক আর তাদের কন্যাদের বলব, আগে বুঝেন, ইসলামের শিক্ষা কি, পুরুষের ডিমান্ড কি। ত্যারামি কৈরা হয়ত বয়েস টা ত্রিশ করে ফেলতে পারবেন, কিন্তু ডিমান্ড থাকবে না। ঠিকই কাঙ্খিত পুরুষ কম বয়সী মেয়ে ঘরে তুলে ফেলেছে। তাই নিজের সঠিক মূল্য বুঝেন, মাকসাদ বুঝেন। ডিগ্রি আর দুনিয়ার সফলতার পিছে ছুটে যে যৌবন ফিকে হচ্ছে তা আর ফিরে পাবেন না। সময় থাকতে তীরে তরী ভেড়ান, বিয়ের পরে স্বামীর অনুমতি নিয়ে কাঙ্খিত খায়েশ পুড়া করেন, ডিগ্রী নেন, নইলে নাই , না হৈল। তবে কোল জুড়ে সন্তান থাকল, স্বামীর সন্তুষ্টি থাকল, জান্নাতের গ্যারান্টি থাকল। আর কি চাই।
إرسال تعليق