সূরা ফাতিহা শেষে নবী (সা:) (জেহরী নামাযে) স্বশব্দে 'আ-মীন' বলতেন । (বুখারী, জুযউল ক্বিরাআহ)
পড়ন্ত তিনি মুক্তাদিরকে ইমামের 'আমীন' বলা শুরু করার পর 'আমীন' বলতে আদেশ দিয়েছেন । তিনি বলেন, ইমাম যখন 'গাইরিল মাগদ্বুবি আলাইহিম অলাদ্ব দ্বা-ল্লীন' বলবে তখন তোমরা 'আমীন' বলবে । কারণ ফিরিশতাগণও তখন 'আমীন' বলে থাকেন । আর ইমামও 'আমীন' বলে । (অন্য এক বর্ণনায়) তোমাদের কেউ যখন নামাযে 'আমীন' বলে এবং ফিরিশতাবর্গ আকাশে 'আমীন' বলেন, তখন যদি তাদের পরস্পরের আমীন বলা একই সাথে হয়- তখন তার পূর্বেকার পাপরাশি মাফ করে দেওয়া হয় । (বুখারী: ৭৮০; মুসলিম; আবু দাঊদ: ৯৩২; নাসাঈ)
ইবনে জুরাইজ বলেন, আমি আত্বা-কে জিজ্ঞাসা করলাম, সূরা ফাতিহা পাঠের পর ইবনে যুবাইর 'আমীন' বলতেন কি ? উত্তরে আত্বা বলেন, 'হ্যাঁ, আর তাঁর পশ্চাতে মুক্তাদীরাও 'আমীন' বলতো । এমনকি (আমীন এর গুঞ্জরণে) মসজিদ মুখরিত হয়ে উঠত ।' অতঃপর তিনি বললেন, 'আমীন' তো এক প্রকার দুআ । (আব্দুর রাজ্জাক, মুসান্নাফ: ২৬৪০; ফাতহুল বারী, ইবনে হাজার, ২/৩০৬)
নাফে' বলেন, ইবনে উমার (রা:) 'আমীন' বলা ত্যাগ করতেন না । তিনি তাঁর মুক্তাদীরগণকেও 'আমীন' বলতে উদ্বুদ্ধ করতেন । (ফাতহুল বারী, ইবনে হাজার ২/৩০৬-৩০৭)
নবী (সা:) বলেন, "ইয়াহুদ তোমাদের প্রতি কোন কিছুর উপর অতটা হিংসা করে না, যতোটা 'সালাম' ও 'আমীন' বলার উপর করে । (ইবনে মাজাহ, ইবনে খুজাইমাহ্)
উপরের বিষয়গুলো চিন্তা করে আপনিই নির্ধারণ করুন 'আমীন' বলা কতোটা জরুরী ।
পড়ন্ত তিনি মুক্তাদিরকে ইমামের 'আমীন' বলা শুরু করার পর 'আমীন' বলতে আদেশ দিয়েছেন । তিনি বলেন, ইমাম যখন 'গাইরিল মাগদ্বুবি আলাইহিম অলাদ্ব দ্বা-ল্লীন' বলবে তখন তোমরা 'আমীন' বলবে । কারণ ফিরিশতাগণও তখন 'আমীন' বলে থাকেন । আর ইমামও 'আমীন' বলে । (অন্য এক বর্ণনায়) তোমাদের কেউ যখন নামাযে 'আমীন' বলে এবং ফিরিশতাবর্গ আকাশে 'আমীন' বলেন, তখন যদি তাদের পরস্পরের আমীন বলা একই সাথে হয়- তখন তার পূর্বেকার পাপরাশি মাফ করে দেওয়া হয় । (বুখারী: ৭৮০; মুসলিম; আবু দাঊদ: ৯৩২; নাসাঈ)
ইবনে জুরাইজ বলেন, আমি আত্বা-কে জিজ্ঞাসা করলাম, সূরা ফাতিহা পাঠের পর ইবনে যুবাইর 'আমীন' বলতেন কি ? উত্তরে আত্বা বলেন, 'হ্যাঁ, আর তাঁর পশ্চাতে মুক্তাদীরাও 'আমীন' বলতো । এমনকি (আমীন এর গুঞ্জরণে) মসজিদ মুখরিত হয়ে উঠত ।' অতঃপর তিনি বললেন, 'আমীন' তো এক প্রকার দুআ । (আব্দুর রাজ্জাক, মুসান্নাফ: ২৬৪০; ফাতহুল বারী, ইবনে হাজার, ২/৩০৬)
নাফে' বলেন, ইবনে উমার (রা:) 'আমীন' বলা ত্যাগ করতেন না । তিনি তাঁর মুক্তাদীরগণকেও 'আমীন' বলতে উদ্বুদ্ধ করতেন । (ফাতহুল বারী, ইবনে হাজার ২/৩০৬-৩০৭)
নবী (সা:) বলেন, "ইয়াহুদ তোমাদের প্রতি কোন কিছুর উপর অতটা হিংসা করে না, যতোটা 'সালাম' ও 'আমীন' বলার উপর করে । (ইবনে মাজাহ, ইবনে খুজাইমাহ্)
উপরের বিষয়গুলো চিন্তা করে আপনিই নির্ধারণ করুন 'আমীন' বলা কতোটা জরুরী ।
Post a Comment