একদল তরুণ তরুণী। সবার গায়ে একই টি-শার্ট। একজন আরেকজনকে রং লাগিয়ে কিম্ভূতকিমাকার করে ফেলেছে! উচ্চস্বরে উত্তেজক বিদেশী গান বাজছে আর তার তালে তালে উদ্দাম নৃত্য নেচে চলেছে তরুণ তরুণীরা। চারদিকে মোবাইলের ভিডিও অন করে গোল হয়ে দাঁড়িয়েছে উৎসুক পাবলিকরা! তাদের মূল লক্ষ্য “বিশেষ বিশেষ” আপুদের “বিশেষ বিশেষ” মুহূর্তের দৃশ্য ভিডিও করা। তরুণ তরুণীদের দল এরপর নিজেদের প্রাঙ্গন থেকে নাচতে নাচতে বেরিয়ে পড়বে বাইরে টিএসসি, রাজু ভাস্কর্যের সামনে। “গ্যাংনাম নৃত্যের” কাজটা এখনো যে বাকি। সেখানেও উৎসুক পাবলিকরা “বিশেষ বিশেষ” আপুদের আকাঙ্ক্ষিত মুহূর্তগুলো ধারণ করে রাখতে ভুল করেনা!
সেসকল তরুণ তরুণীদের মাঝে আপনার আমার হিজাবী বোনরাও আছে। সবসময় বোরখা আর হিজাব থাকলেও আজকের এই বিশেষ দিনে মাথার উপর এক টুকরো কাপড় পেঁচিয়ে পর্দার কাজটুকু সারার মধ্যে সমস্যা নিশ্চয় কিছু নেই! সমস্যা নেই রঙের হলি খেলতে। সমস্যা নেই ছেলে বন্ধুদের হাতে কোমর সঁপে দিয়ে শিলা কি জাওয়ানি নাচের মুদ্রা প্র্যাকটিস করতে! সমস্যা নেই কিছু আশে পাশের উৎসুক পাবলিকদের মোবাইলে বিনোদনের খোরাক হতে! এরা আর কেউ নয়। এরা আপনার আমারই বোন, আপনার আমারই ভাই! আপনার আমারই পরিবারের সদস্য। আপনার আমার অজান্তেই এরা কঠিন করছে নিজেদের এবং আমাদের আখিরাতের জবাবদিহিতা!
র্যাগ শব্দটার সাথে পরিচিত হয়েছি ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার আগে। বিশেষ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় অনেকেই আমাকে সেখানকার “র্যাগ” এর বিভিন্ন ঘটনা বলেছে, ভয়ও পেয়েছিলাম! এরপর ঢাবিতে ভর্তি হলে বড় ভাইরা আশ্বস্ত করল যে, ঢাবিতে র্যাগ এর প্রচলন নেই! যাক তাহলে বাঁচা গেল! “র্যাগ” এর বিব্রতকর অবস্থা থেকে বাঁচার সান্ত্বনা পেলেও খুব অল্পদিনের মধ্যেই এখানে পরিচিত হলাম আরেকটি নোংরা সংস্কৃতির সাথে যার নাম “র্যাগ ডে”! একজন মুসলিম হয়ে দ্বীনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি বলে হয়ত ব্যাপারটা আমার কাছে অতীব ভয়ংকর এবং আমার ছোট্ট জীবনের অবিজ্ঞতায় কয়েকটা নোংরা কালচারের একটি!
একটি কথা বেশ প্রচলিত যে, ইতিহাসের মোড়গুলো সব তরুণরাই ঘুরিয়েছে! মিথ্যে নয় অবশ্য। ইসলামের স্বর্ণযুগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা সেই টগবগে যুবকদের বীরত্বগাথাই দেখি। এবার সেই দৃষ্টি একটু আজকের তরুণ তরুণীদের দিকে তাক করি তো! খাও, দাও, ফুর্তি কর আদর্শ ছাড়া আর কিছু নেই! পাশ্চাত্যের কুফফাররা মুসলিম দেশগুলোতে নিজেদের নোংরা প্রবৃত্তিপূজার দ্বীন চাপিয়ে দিয়ে মহান দ্বীন ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য যে কয়টা হাতিয়ার ব্যবহার করেছে তার মধ্যে সবচেয়ে বিধ্বংসী হল তরুণ- তরুণীদের মূল্যবোধ- নৈতিকতা হরণ। তাদের ভেতর থেকে আত্মসম্মানবোধ আর হায়ার পর্দা হরণ করে সেখানে দেওয়া হয়েছে আধুনিকতার নামে নোংরা কিছু মানসিকতা যা আজকালকার যুগে জাতে উঠার মানদণ্ড!
“দোস্ত আজকে ম্যানেজমেন্টের পুলা মাইয়ারা কি যে দেখাইল”!!
হঠাৎ কথাতা শুনে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখি কয়েকজন যুবক যার একজন তার সনি এক্সপেরিয়ার হাই রেজুলেশন ক্যামেরায় ধারণ করা “হট” আপুদের “বিশেষ বিশেষ” ছবি আর ভিডিও দেখাচ্ছে। ছবি গুলো কিরকম হতে পারে তা সাথের যুবকদের কুৎসিত একেকটা মন্তব্য থেকে কিছুটা আঁচ করা যায়! এই ছবিগুলো সবার ফেসবুকেও আপলোড হবে, ভিডিওগুলো আপলোড হবে বিভিন্ন সাইটে! সেখান থেকে হাজার হাজার তরুণের বিনোদনের খোরাক জোগাড় হবে! এই মেয়েগুলো আপনার আমারই বোন। আপনার বোনের রং তামাশার হলি উৎসবের ছবি মানুষের মোবাইলে। বন্ধুরা গোল হয়ে বসেছে ল্যাপটপের সামনে। একজন সেরকম একটা আপুর উদ্দাম নৃত্যের ভিডিও ধারণ করেছে। সবাই দেখছে আর আপনার বোনের শরীর নিয়ে কুৎসিত এক একটা মন্তব্য ছুড়ে দিচ্ছে। এরপর নেক্সট ভিডিও, আরেকটা মেয়ে, ভিন্ন বিনোদন, ভিন্ন আঙ্গিকের কুৎসিত মন্তব্য, এবার হয়ত সে অন্য কারো বোন, অন্য কোন বাবা মায়ের মেয়ে, যে বাবা খুব গর্ব করে বলে, “আমার মেয়ে কিন্তু আর দশটা মেয়ের মত না, মেয়ে আমার মাশাআল্লাহ হিজাব করে”!!
লেখার শিরোনামে র্যাগ ডেকে হাইলাইট করা মানে শুধু এই নোংরা উৎসবের দিকে দৃষ্টি আবদ্ধ করা নয়, এটা শুধু একটা উপলক্ষ্য মাত্র !
আপনার ভাই বোনেরা দুই তিনদিনের পিকনিকের জন্য বায়না ধরে, কি ধরেনা?? যখন জাহেল ছিলাম তখন অবাক হয়ে ভাবতাম কেন বাবা মায়েরা মেয়েদেরকে এসবে যেতে দেয়না। দুই একটা দিনই তো সমস্যা কি! এখন সেই তরুণ তরুণীদের দু একদিনের পিকনিক বিনোদনের রসগল্প শুনলে পেট ঘোলিয়ে বমি আসে। ইসলামী মাইন্ডের ফ্যামিলি হলেও বিয়ের মেহেদী অনুষ্ঠানে কনের পাশাপাশি আমাদের বোনেদের পার্লার থেকে সাজিয়ে এনে ঘরভর্তি পরপুরুষের চোখের জিনাহর উপকরণ বানাতে আমাদের কোন আপত্তি থাকে না। আপত্তি থাকেনা উৎসুক পাবলিকদের হাই রেজুলেশন ক্যামেরায় আমাদের বোনেদের “বিনোদনের খোরাক” বানাতে! নববর্ষ, বিজয় দিবস, ভ্যালেন্টাইন ডে কিংবা ফিল্ম ফেস্টিবেলের হলরুমের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে আপনার বোনেদের চেতনায় উদ্ভাসিত করতে কিংবা আধুনিকতার পাঠ নিতে পাঠিয়ে নিশ্চয় খুব জলি মুডে থাকেন। কিন্তু খবর রাখেন না বাঁধনের মত আপনার বোনেরও শরীরের “বাঁধন” খুলেছে কিনা। খবর রাখেননা কত সুযোগসন্ধানী হাত ঘুরে বেড়িয়েছে আপনার বোনের শরীরে। কত জোড়া চোখ সাক্ষী হয়েছে রোজ হাশরের মাঠে আপনার আর আপনার বোনের জবাবদিহি কঠিন করতে!!
যাক অনেক কথা হয়ে গেছে! মাঝে মাঝে কষ্ট লাগে খুব। কোথায় যাচ্ছি আমরা? আমরা মা বাবা, ভাই বোন একই সাথে থাকি কিন্তু কারো বিষয়ে কারো খবর নেই। সময় নেই সন্তানদের মূল্যবোধের একটু শিক্ষা দেওয়ার। সময় নেই মেয়ে, বোনটাকে একটু পর্দার কথা বলার। ভাইটাকে একটু দ্বীনের কথা বলার। কোন সময় নেই আমাদের। সবাই ছুটছি যে যার মত। একদিন নিশ্চয় আমরা মহান রবের সামনে একত্রিত হব। জবাবদিহি আমাদের সবার আছে। তার জন্য প্রস্তুত তো??? আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন। আমাদের পরিবারে দ্বীনের শিক্ষা কায়েম করুন। আমাদের ভাই বোনদের জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করুন, আমীন।
লিখেছেন: তরুণ-তরুণীদের এক শুভাকাঙ্খি
সেসকল তরুণ তরুণীদের মাঝে আপনার আমার হিজাবী বোনরাও আছে। সবসময় বোরখা আর হিজাব থাকলেও আজকের এই বিশেষ দিনে মাথার উপর এক টুকরো কাপড় পেঁচিয়ে পর্দার কাজটুকু সারার মধ্যে সমস্যা নিশ্চয় কিছু নেই! সমস্যা নেই রঙের হলি খেলতে। সমস্যা নেই ছেলে বন্ধুদের হাতে কোমর সঁপে দিয়ে শিলা কি জাওয়ানি নাচের মুদ্রা প্র্যাকটিস করতে! সমস্যা নেই কিছু আশে পাশের উৎসুক পাবলিকদের মোবাইলে বিনোদনের খোরাক হতে! এরা আর কেউ নয়। এরা আপনার আমারই বোন, আপনার আমারই ভাই! আপনার আমারই পরিবারের সদস্য। আপনার আমার অজান্তেই এরা কঠিন করছে নিজেদের এবং আমাদের আখিরাতের জবাবদিহিতা!
র্যাগ শব্দটার সাথে পরিচিত হয়েছি ভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার আগে। বিশেষ করে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় অনেকেই আমাকে সেখানকার “র্যাগ” এর বিভিন্ন ঘটনা বলেছে, ভয়ও পেয়েছিলাম! এরপর ঢাবিতে ভর্তি হলে বড় ভাইরা আশ্বস্ত করল যে, ঢাবিতে র্যাগ এর প্রচলন নেই! যাক তাহলে বাঁচা গেল! “র্যাগ” এর বিব্রতকর অবস্থা থেকে বাঁচার সান্ত্বনা পেলেও খুব অল্পদিনের মধ্যেই এখানে পরিচিত হলাম আরেকটি নোংরা সংস্কৃতির সাথে যার নাম “র্যাগ ডে”! একজন মুসলিম হয়ে দ্বীনের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখি বলে হয়ত ব্যাপারটা আমার কাছে অতীব ভয়ংকর এবং আমার ছোট্ট জীবনের অবিজ্ঞতায় কয়েকটা নোংরা কালচারের একটি!
একটি কথা বেশ প্রচলিত যে, ইতিহাসের মোড়গুলো সব তরুণরাই ঘুরিয়েছে! মিথ্যে নয় অবশ্য। ইসলামের স্বর্ণযুগের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে আমরা সেই টগবগে যুবকদের বীরত্বগাথাই দেখি। এবার সেই দৃষ্টি একটু আজকের তরুণ তরুণীদের দিকে তাক করি তো! খাও, দাও, ফুর্তি কর আদর্শ ছাড়া আর কিছু নেই! পাশ্চাত্যের কুফফাররা মুসলিম দেশগুলোতে নিজেদের নোংরা প্রবৃত্তিপূজার দ্বীন চাপিয়ে দিয়ে মহান দ্বীন ইসলামকে ধ্বংস করার জন্য যে কয়টা হাতিয়ার ব্যবহার করেছে তার মধ্যে সবচেয়ে বিধ্বংসী হল তরুণ- তরুণীদের মূল্যবোধ- নৈতিকতা হরণ। তাদের ভেতর থেকে আত্মসম্মানবোধ আর হায়ার পর্দা হরণ করে সেখানে দেওয়া হয়েছে আধুনিকতার নামে নোংরা কিছু মানসিকতা যা আজকালকার যুগে জাতে উঠার মানদণ্ড!
“দোস্ত আজকে ম্যানেজমেন্টের পুলা মাইয়ারা কি যে দেখাইল”!!
হঠাৎ কথাতা শুনে ঘাড় ঘুরিয়ে দেখি কয়েকজন যুবক যার একজন তার সনি এক্সপেরিয়ার হাই রেজুলেশন ক্যামেরায় ধারণ করা “হট” আপুদের “বিশেষ বিশেষ” ছবি আর ভিডিও দেখাচ্ছে। ছবি গুলো কিরকম হতে পারে তা সাথের যুবকদের কুৎসিত একেকটা মন্তব্য থেকে কিছুটা আঁচ করা যায়! এই ছবিগুলো সবার ফেসবুকেও আপলোড হবে, ভিডিওগুলো আপলোড হবে বিভিন্ন সাইটে! সেখান থেকে হাজার হাজার তরুণের বিনোদনের খোরাক জোগাড় হবে! এই মেয়েগুলো আপনার আমারই বোন। আপনার বোনের রং তামাশার হলি উৎসবের ছবি মানুষের মোবাইলে। বন্ধুরা গোল হয়ে বসেছে ল্যাপটপের সামনে। একজন সেরকম একটা আপুর উদ্দাম নৃত্যের ভিডিও ধারণ করেছে। সবাই দেখছে আর আপনার বোনের শরীর নিয়ে কুৎসিত এক একটা মন্তব্য ছুড়ে দিচ্ছে। এরপর নেক্সট ভিডিও, আরেকটা মেয়ে, ভিন্ন বিনোদন, ভিন্ন আঙ্গিকের কুৎসিত মন্তব্য, এবার হয়ত সে অন্য কারো বোন, অন্য কোন বাবা মায়ের মেয়ে, যে বাবা খুব গর্ব করে বলে, “আমার মেয়ে কিন্তু আর দশটা মেয়ের মত না, মেয়ে আমার মাশাআল্লাহ হিজাব করে”!!
লেখার শিরোনামে র্যাগ ডেকে হাইলাইট করা মানে শুধু এই নোংরা উৎসবের দিকে দৃষ্টি আবদ্ধ করা নয়, এটা শুধু একটা উপলক্ষ্য মাত্র !
আপনার ভাই বোনেরা দুই তিনদিনের পিকনিকের জন্য বায়না ধরে, কি ধরেনা?? যখন জাহেল ছিলাম তখন অবাক হয়ে ভাবতাম কেন বাবা মায়েরা মেয়েদেরকে এসবে যেতে দেয়না। দুই একটা দিনই তো সমস্যা কি! এখন সেই তরুণ তরুণীদের দু একদিনের পিকনিক বিনোদনের রসগল্প শুনলে পেট ঘোলিয়ে বমি আসে। ইসলামী মাইন্ডের ফ্যামিলি হলেও বিয়ের মেহেদী অনুষ্ঠানে কনের পাশাপাশি আমাদের বোনেদের পার্লার থেকে সাজিয়ে এনে ঘরভর্তি পরপুরুষের চোখের জিনাহর উপকরণ বানাতে আমাদের কোন আপত্তি থাকে না। আপত্তি থাকেনা উৎসুক পাবলিকদের হাই রেজুলেশন ক্যামেরায় আমাদের বোনেদের “বিনোদনের খোরাক” বানাতে! নববর্ষ, বিজয় দিবস, ভ্যালেন্টাইন ডে কিংবা ফিল্ম ফেস্টিবেলের হলরুমের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে আপনার বোনেদের চেতনায় উদ্ভাসিত করতে কিংবা আধুনিকতার পাঠ নিতে পাঠিয়ে নিশ্চয় খুব জলি মুডে থাকেন। কিন্তু খবর রাখেন না বাঁধনের মত আপনার বোনেরও শরীরের “বাঁধন” খুলেছে কিনা। খবর রাখেননা কত সুযোগসন্ধানী হাত ঘুরে বেড়িয়েছে আপনার বোনের শরীরে। কত জোড়া চোখ সাক্ষী হয়েছে রোজ হাশরের মাঠে আপনার আর আপনার বোনের জবাবদিহি কঠিন করতে!!
যাক অনেক কথা হয়ে গেছে! মাঝে মাঝে কষ্ট লাগে খুব। কোথায় যাচ্ছি আমরা? আমরা মা বাবা, ভাই বোন একই সাথে থাকি কিন্তু কারো বিষয়ে কারো খবর নেই। সময় নেই সন্তানদের মূল্যবোধের একটু শিক্ষা দেওয়ার। সময় নেই মেয়ে, বোনটাকে একটু পর্দার কথা বলার। ভাইটাকে একটু দ্বীনের কথা বলার। কোন সময় নেই আমাদের। সবাই ছুটছি যে যার মত। একদিন নিশ্চয় আমরা মহান রবের সামনে একত্রিত হব। জবাবদিহি আমাদের সবার আছে। তার জন্য প্রস্তুত তো??? আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন। আমাদের পরিবারে দ্বীনের শিক্ষা কায়েম করুন। আমাদের ভাই বোনদের জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করুন, আমীন।
লিখেছেন: তরুণ-তরুণীদের এক শুভাকাঙ্খি
আমিন
ReplyDeletePost a Comment