সম্প্রতি পঞ্চগড়ে নতুন চাকলাতে একটি মাদ্রাসাতে ইফতার দেওয়ার সময় আমরা একটি মিশনারি স্কুলের কিছু কার্যক্রম আবিষ্কার করি।
আমরা যখনই মানুষকে খ্রিষ্টান মিশনারিদের এসব কাজ সম্পর্কে বলতে চেয়েছি বেশিরভাগ সময়ই কনসপিরেসি থিওরি হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার তাই আমরা একটু সময় নিয়ে কিছু তথ্য এবং কিছু প্রমাণ সংগ্রহ করেছি।
মিশনারি স্কুলটিতে ছাত্র সংখ্যা: ২০০
শিক্ষক সংখ্যা: ৪
স্কুলের দেওয়া সুবিধা:
সকালে নাস্তা, দুপুরের খাবার (রবিবার বাদে)
ছাত্রদের পরিবারের জন্য রেশনে কম দামে খাবার।
ছাত্রদের জন্য সাবান, শ্যাম্পু ইত্যাদি।
স্কুলের পোশাক, জুতা।
নানা রকমের উপহার: ব্যাগ, ছাতা।
স্কুলটিতে যিশু এবং মেরির সম্পর্কে পড়ানো হয়। এই বইগুলো বাসায় নেওয়া নিষেধ।
প্রতি রবিবার প্রার্থনা হয়। এদিন কোনো খাবার দেওয়া হয় না। নানা রকম ধর্মীয় বই থেকে পড়ে শোনানো হয়।
প্রতিটি ছেলে ছাত্রের সাথে একটি বিদেশি মেয়ের বন্ধুত্ব পাতানো আছে। প্রতিটি মেয়েরও তেমনি একটি বিদেশি ছেলে বন্ধু আছে। কোন ছাত্র-ছাত্রীর টাকা পয়সার সমস্যা হলে বিদেশি বন্ধুর কাছে সাহায্য চাওয়ারও ব্যবস্থা আছে। ভাল ফল করলে বিদেশে পড়তে পাঠানোর সুবিধেও আছে। ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা হয় দিনাজপুর সদরে। স্কুলটিতে কাজ করে মূলত হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। ছাত্র হিন্দু-মুসলিম মিশ্র।
কিছু পরিবার মিশনারিদের হাতে ধর্মান্তরিতও হয়েছে।
দুপুরে খাওয়ার হিন্দু-মুসলিম সব ছাত্রকে বলতে হয়:
হে প্রভু যিশু তুমি যে আমাদের খাদ্য দিয়েছ, যারা পায়নি তাদেরকে দাও। এই বান্দা যিশুর নামে চাই। আমিন।
বাংলাদেশকে নিয়ে পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রের এটি একটি ছোট্ট ছবি মাত্র। সচেতন মুসলিম হিসেবে আমাদের কী করণীয় সেটার উত্তর আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। তারপরে আল্লাহর কাছে জবাবদিহীতা এড়ানোর জন্য অন্তত একটি হলেও কাজ করতে হবে।
সংগ্রহেঃ সরোবর
আমরা যখনই মানুষকে খ্রিষ্টান মিশনারিদের এসব কাজ সম্পর্কে বলতে চেয়েছি বেশিরভাগ সময়ই কনসপিরেসি থিওরি হিসেবে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এবার তাই আমরা একটু সময় নিয়ে কিছু তথ্য এবং কিছু প্রমাণ সংগ্রহ করেছি।
মিশনারি স্কুলটিতে ছাত্র সংখ্যা: ২০০
শিক্ষক সংখ্যা: ৪
স্কুলের দেওয়া সুবিধা:
সকালে নাস্তা, দুপুরের খাবার (রবিবার বাদে)
ছাত্রদের পরিবারের জন্য রেশনে কম দামে খাবার।
ছাত্রদের জন্য সাবান, শ্যাম্পু ইত্যাদি।
স্কুলের পোশাক, জুতা।
নানা রকমের উপহার: ব্যাগ, ছাতা।
স্কুলটিতে যিশু এবং মেরির সম্পর্কে পড়ানো হয়। এই বইগুলো বাসায় নেওয়া নিষেধ।
প্রতি রবিবার প্রার্থনা হয়। এদিন কোনো খাবার দেওয়া হয় না। নানা রকম ধর্মীয় বই থেকে পড়ে শোনানো হয়।
প্রতিটি ছেলে ছাত্রের সাথে একটি বিদেশি মেয়ের বন্ধুত্ব পাতানো আছে। প্রতিটি মেয়েরও তেমনি একটি বিদেশি ছেলে বন্ধু আছে। কোন ছাত্র-ছাত্রীর টাকা পয়সার সমস্যা হলে বিদেশি বন্ধুর কাছে সাহায্য চাওয়ারও ব্যবস্থা আছে। ভাল ফল করলে বিদেশে পড়তে পাঠানোর সুবিধেও আছে। ছাত্রছাত্রীদের চিকিৎসার ব্যবস্থা হয় দিনাজপুর সদরে। স্কুলটিতে কাজ করে মূলত হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা। ছাত্র হিন্দু-মুসলিম মিশ্র।
কিছু পরিবার মিশনারিদের হাতে ধর্মান্তরিতও হয়েছে।
দুপুরে খাওয়ার হিন্দু-মুসলিম সব ছাত্রকে বলতে হয়:
হে প্রভু যিশু তুমি যে আমাদের খাদ্য দিয়েছ, যারা পায়নি তাদেরকে দাও। এই বান্দা যিশুর নামে চাই। আমিন।
বাংলাদেশকে নিয়ে পশ্চিমাদের ষড়যন্ত্রের এটি একটি ছোট্ট ছবি মাত্র। সচেতন মুসলিম হিসেবে আমাদের কী করণীয় সেটার উত্তর আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। তারপরে আল্লাহর কাছে জবাবদিহীতা এড়ানোর জন্য অন্তত একটি হলেও কাজ করতে হবে।
সংগ্রহেঃ সরোবর
Post a Comment