১- সূরা আল-ফাতিহা; আর এজন্যই এ সূরার অন্য নাম হচ্ছে আল-কাফিয়া বা যথেষ্টকারী, আশ-শাফিয়া বা আরোগ্যকারী। এটি আল্লাহর গুণ হওয়ার কারণে এর দ্বারা ঝাড়ফুক করা হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে।
২- “আল্লাহ আল্লাহ রাব্বী, লা উশরিকু বিহী শাইয়ান” আল্লাহ ,আল্লাহ, তিনি আমার রব্ব, আমি তার সাথে কাউকে শরীক করি না। আবু দাঊদ, হাদীস নং ১৫২৫।
৩- “লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায যোয়ালেমীন” হে আল্লাহ আপনি ব্যতীত সত্য কোনো ইলাহ নেই, আপনি কতই না পবিত্র! আমি তো অত্যাচারীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে গেছি। তিরমিযী, হাদীস নং ৩৫০৫।
৪- “হাসবুনাল্লাহু ওয়ানি‘মাল ওয়াকীল”। ‘আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট, আর তিনি কতই না উত্তম কর্মবিধায়ক। এটা বলেছিলেন সাহাবায়ে কিরাম, তখন তারা কোনো প্রকার সমস্যা ছাড়াই প্রত্যাবর্তন করেছিলেন। সূরা আলে ইমরান, ১৭৩-১৭৪।
৫- “লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”। আল্লাহর সাহায্য ব্যতীত কোনো উপায় নেই, কোনো ক্ষমতাও নেই। এটি জান্নাতের গোপন ভাণ্ডারসমূহের একটি।
৬- “আস্তাগফিরুল্লাহ” বা আস্তাগফিরুল্লাহিল্লাযী লা ইলাহা ইল্লা হুয়া আল-হাইয়্যুল কাইয়্যূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি”।
৭- “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহুল আযীম আল-হালীম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুল ‘আরশিল আযীম, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু রাব্বুস সামাওয়াতি ওয়া রাব্বুল আরদ্বি, রাব্বিল আরশিল কারীম”। (বুখারী, হাদীস নং ৬৩৪৬, মুসলিম, ২৭৩০)
৮- ‘আল্লাহুম্মা ইন্নী ‘আউযু বিকাল মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আউযু বিকা মিনাল ‘আজযি ওয়াল কাসালি, ওয়া আউযু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউযুবিকা মিন দ্বাল‘য়িদ দাইনি ওয়া ক্বাহরির রিজাল’। (তিরমিযী, হাদীস নং ৩৪৮৪)
৯- “ইয়া হাইয়্যু ইয়া কাইয়্যুমু, বিরাহমাতিকা আসতাগীসু, (ইবনুস সুন্নী, ‘আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ” হাদীস নং ৩৩৭।)
১০- আল্লাহুম্মা রাহমাতাকা আরজূ, ফালা তাকিলনী ইলা নাফসী ত্বারফাতা ‘আইন”, ওয়া আসলিহ লী শা‘নী কুল্লাহু, লা ইলাহা ইল্লা আনতা।” (আবু দাঊদ, হাদীস নং ৫০৯০।)
Post a Comment